লগ ইন
 

Logo

সি ডি এ এর প্রকল্প সমূহ

Sustainable Organization for Land Rights And Agrarian Reform (SOLAR)

এনজিও’র নাম: কমিউনিটি ডেভেলপমেন্ট এসোসিয়েশন (সিডিএ)

ঠিকানা: উপশহর, ব্লক#১, বাড়ী#৫১, দিনাজপুর-৫২০০।

প্রকল্পের নামঃ সাসটেইনএ্যাবল অর্গানাইজেশন ফর ল্যান্ড রাইটস এন্ড এ্যাগরেরিয়ান রিফর্ম (সোলার)

প্রকল্পের মেয়াদঃ

ক. শুরুর তারিখঃ ১ জুলাই ২০১৯। 

খ. সমাপ্তির তারিখঃ ৩০ জুন ২০২২।

প্রকল্প এলাকাঃ

ক্রমিক               

জেলা/সিটি কর্পোরেশন 

উপজেলা/থানা 

দিনাজপুর

দিনাজপুর সদর, বোচাগঞ্জ, বিরল, কাহারোল, বীরগঞ্জ, চিরির বন্দর, পার্বতীপুর।

ঠাকুরগাঁও

            পীরগঞ্জ, রাণীশংকৈল, হরিপুর, ঠাকুরগাঁও সদর।

 

দাতা সংস্থার নামঃ ব্রেড ফর দ্যা ওয়ার্ল্ড।

 

বাংলাদেশের উত্তর পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলি খরা কবলিত, এই অঞ্চলের বেশীর ভাগ মানুষজন দারিদ্র সীমার নীচে বাস করে এ কারনে তারা খাদ্য স্বল্পতা এবং অসুস্থতায় ভোগে। সাধারনভাবে দেখা যায় যে সেপ্টেম্বর অক্টোবর মাসে গ্রামীন দরিদ্র মানুষগুলো বেশী অসুস্থতায় ভোগে সেইসময় তাদের বাড়ীতে খাবার থাকে না পাশাপাশি এই সময়ে অসুস্থতা জনিত খরচ বেড়ে যায়। শতকার ৫০ ভাগ এর বেশী পরিবার তাদের দৈনিক খাবার ২ থেকে ১ বেলা কমিয়ে দেয় আবার কখনো কখনো না খেয়ে থাকে। এ অবস্থা চলতে থাকলে বাংলাদেশে দারিদ্র নির্মূল করা যাবেনা এবং এসডিজির লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হবে না।    

বাংলাদেশের উত্তর পশ্চিমাঞ্চলের মানুষজনের জীবনযাত্রা কৃষি নির্ভর এবং তাদের প্রাথমিক আয়ের উৎস্য কৃষিভিত্তিক। বেশীরভাগ কৃষিজমি অল্প কিছু লোকের মালিকানায় রয়েছে। অল্পকিছূ চিনির মিল ছাড়া এই এলাকায় কোন বড় শিল্পকারখানা নেই যেখানে এই এলাকার লোকজনদের কর্মসংস্থান হতে পারে ফলে বেশীরভাগ মানুষ কৃষিশ্িরমক এবং কৃষি মৌসুমে যখন কাজ থাকে তখন তারা আয় করতে পারে কিন্তু মজুরী কম হওয়ার দরুন তারা যা আয় করে তা দিয়ে সারা বছর সংসার চলে না। কিছূ কিছু পরিবার কাজের সন্ধানে বাংলাদেশের অন্যান্য জেলাগুলিতে গিয়ে থাকে। এ অঞ্চলের অনেক পরিবার এখন এনজিও ঋণের কারনে বসতবাড়ী এবং গবাদিপশু পালন করে কিছু সম্পদে অভিগম্যতা লাভ করেছে কিন্তু চরম দরিদ্র সীমার নীচে বসবাসকারী লোকগুলোর অবস্থার পরিবর্তন তথা কাংখিত উন্নয়ন সম্ভব হয়ে উঠেনি, ফলশ্রুতিতে শিশু শ্রমসহ অন্যান্য সামাজিক অবস্থার পরিবর্তন সম্ভব হয়নি।        

 গত ডিসেম্বর ডিসেম্বর/২০১৮ মাসে কর্মশালার মাধ্যমে প্রয়োজনীয়তা যাচাই জরিপ করা হয় যেখানে জনসংগঠনের বিভিন্ন স্তরের নেতৃবৃন্দ, সিডিএ’র বিভিন্ন স্তরের কর্মী সহ স্থানীয় গন্য মান্য ব্যক্তি বর্গ উপস্থিত ছিলেন এবং তাদের মতামত প্রদান করেন।

 

খ. প্রকল্পটির যৌক্তিকতা এবং জাতীয় পরিকল্পনার সাথে (যথা: সাসটেইনএ্যাবল ডেভেলপমেন্ট গোল (এসডিজি), রূপকল্প ২০৪১ ও সরকারের

 

খাতভিত্তিক উদ্দেশ্যাবলী) প্রাসঙ্গিকতা

প্রায় ১৪৪,০০০ বর্গ কিলোমিটার জুড়ে বাংলাদেশের ভূখন্ড, এর মধ্যে শতকরা ৬৩ ভাগ জমি কৃষি জমি। দেশের লোকসংখ্যা ১৬ কোটি (প্রায়) যার মধ্যে শতকরা ৮৫ জন লোক গ্রামে বাস করে। শতকরা ৪০ ভাগ জিডিপি আসে কৃষি থেকে। ভুমি মালিকানা ক্রমশ মুষ্টিমেয় কিছু লোকের হাতে চলে আসছ্ ে৭০ ভাগ আবাদি জমির মালিকানা মাত্র ২০ ভাগ মানুষের যারা ধনী এবং কৃষিজীবী নয় অপরপক্ষ্যে শতকার ৫ ভাগ আবাদি জমি শতকরা ৪৫ ভাগ ক্ষুদ্র ও মাঝারী কৃষকের মাঝে আছে যারা মূলত কৃষিজীবী। 

বাংলাদেশের রূপকল্প-২০৪১ অনুযায়ী কৃষিসংস্কার খুব জরুরী এবং দারিদ্র দূরিকরনের, সহস্রাব্দের লক্ষ্য অর্জন এবং জলবায়ৃ পরিবর্তন নিয়ন্ত্রনের জন্য ভূমি-কৃষিসংস্কার যথেষ্ট সম্ভাবনাময় সেক্টর। ভূমি-কৃষিসংস্কার পরিবেশ বান্ধব কৃষি উৎপাদনে বিশেষ ভুমিকা রাখে এবং কৃষিতে কাঠামোগত পরিবর্তন এবং জমির মালিকানা ব্যবস্থায় পরিবর্তন আনতে পারে। এখানে উল্লেখ করা প্রয়োজন যে বাংলাদেশ তথা বাংলাদেশের উত্তর পশ্চিমাঞ্চলের জন্য সরকারী খাস জমি বাংলাদেশের কৃষি-ভূমি সংস্কারে বিশেষ ভূমিকা রাখে কারন সকল প্রকার খাস জমি মোট কৃষি জমির শতকরা ৩৭ ভাগ।   

বাংলাদেশের নারীরা ঐতিহাসিক ভাবে জমির মালিকানা থেকে বঞ্চিত এবং ভুমি মালিকানায় তারা আইনগত, প্রশাসনিকভাবে, সামাজিক এবং আদর্শিকভাবে বঞ্চনার শিকার। বাংলাদেশে নারীর জন্য ভূমির মালিকানা সমস্যার কারন, একারনেই ভূমিতে নারীর সমঅধিকারের বিষয়টিও প্রকল্পের বিবেচ্য বিষয়।

 

বাংলাদেশের ভূমি মন্ত্রণালয় এর জারিকৃত ভূমি সংস্কার উন্নয়ন কর্মসূচী ১৯৮৭ সার্কূলার অনুযায়ী, অধ্যাদেশ ১১৭ থেকে ১৩২ পর্যন্ত বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থাদের অনুঘটক হিসেবে বা সহায়তাকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে গ্ররুত্বের কথা বলা হয়েছে। প্রচারিত সার্কূলার অনুযায়ী সিডিএ স্থানীয় বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থা হিসেবে, স্থানীয় পর্যায়ে সরকারী খাস জমি বন্দোবস্ত কমিটির সদস্যপদ লাভ করেছে।   

গ. উদেশ্যসমূহঃ

১.প্রকল্প সময়ের মধ্যে দিনাজপুর এবং ঠাকুরগাঁও জেলার গ্রামীণ দরিদ্র জনগোষ্ঠি, প্রকল্পের অধীনে প্রশিক্ষন, তথ্য অধিকার প্রয়োগ বিষয়ক  আলোচনা সভার মাধ্যমে স্থানীয় সরকার এবং সুশিল সমাজের প্রতিনিধীদের সমন্বয়ে স্থানীয় পরিসেবা সমূহে অভিগম্যতা বৃদ্ধির সক্ষমতা লাভ করবেন যা তাদের খাদ্যাধিকার, ভূমি অধিকার এবং কর্মসংস্থানের অধিকার লাভে সহায়ক হবে।

২.প্রকল্প সময়ের মধ্যে দিনাজপুর এবং ঠাকুরগাঁও জেলার প্রকল্পের লক্ষিত ভূমিহীন পরিবার সমূহ সরকারী খাস জমিতে আবেদন, সরকারী জলাভূমি সমুহ লিজ গ্রহন বিষয়ে সহায়তা লাভ করবেন যা থেকে ভূমিহীন পরিবার সমূহ সরকারী খাস জমি, খাস জলাশয় তে অভিগম্যতা লাভ করবেন যা তাদের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে এবং খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতের ক্ষেত্রে সহায়ক হবে।

৩.প্রকল্প সময়ের মধ্যে দিনাজপুর এবং ঠাকুরগাঁও জেলার গ্রামীণ দরিদ্র জনগোষ্ঠি প্রশিক্ষন, আলোচনা সভা, সেমিনার, র‌্যালি আয়োজন এবং তথ্য সরবরাহের মাধ্যমে ভুমির উর্বরতা, আধুনিক কৃষি সরঞ্জামাদির ব্যবহার, সমবায় আন্দোলন ত্বরান্বিত করণ, পরিবেশ এবং জীব বৈচিত্র সংরক্ষন, কৃষি শ্রমজীবীদের কর্মসংস্থান এবং বাজার ব্যবস্থার অধিকার বিষয়ে সক্ষমতা অর্জন করবেন এবং স্থানীয় সমস্যার আলোকে দাবী সম্বলিত স্মারকলিপি নীতি নির্ধারক মহলে প্রেরন করবেন। 

 

কোভিড-১৯ এ লক ডাউন সময়ে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করন

 

 

কার্যক্রমের নাম

 
 

টেকসই সংগঠণ

 

গত ২০১৬-২০১৯ বর্ষে  নতুন  সংগঠিত ৯০ টি জনসংগঠনের সদস্যদের  ০১ দিনব্যাপী ওরিয়েন্টেসন।

 

নতুন সংগঠিত ৯০ টি জনসংগঠনের নির্বাহী কমিটির সদস্যদের ( প্রতি জনসংগঠন হতে ১২ জন) নারী-পুরুষ বৈষম্য ও অর্šÍভূক্তি বিষয়ক ০১ দিন ব্যাপি ওরিয়েন্টেশন/ কর্মশালা।

 

স্থানীয় সরকারের সেবা সূমহে অভিগম্যতা সৃষ্টিতে, ইউএলসিসি, টিএলসিসি, ডিএলসিসি ও এফপিও’স নেতাদের উপবিধী অনুযায়ী বিকল্প নেতৃত্ব ও তাদের ভূমিকা ও করনীয় বিষয়ক ০২ দিনের প্রশিক্ষন প্রদান।

 

ইউএলসিসি, টিএলসিসি, ডিএলসিসি ও এফপিও’স সূমহের  ত্রৈমাসিক সমন্বয় কমিটির সভা।

 

ইউনিয়ন পরিষদ, উপজেলা পরিষদ,  জেলা প্রশাসন ও নীতিনির্ধারকদের সাথে জনসংগঠনের বিভিন্ন ধাপ সূমহের (যেমন ইউএলসিসি-৭৬, টিএলসিসি-১১, ডিএলসিসি-০২ ও এফপিও’স-০৭) সাথে বাৎসরিক সমন্বয় সভা।

 

ইউএলসিসি-৭৬ টি, টিএলসিসি-১১ টি, ডিএলসিসি-০২ টি ও এফপিও’স-০৭ টি কমিটির সদস্যদের ভূমি অধিকার ও কৃষিজ সেবা সূমহে অভিগম্যতা সৃষ্টির জন্য স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠাণ ও উপজেলা পর্যায়ে জাতিগঠনমুলক বিভাগের সাথে যোগাযোগ স্থাপন বিষয়ক ০১ দিনের ওরিয়েন্টেসন সভা আয়োজন।

 

বর্তমানে বিদ্যমান ইস্যু ভিত্তিক ফ্লিপ চার্ট পর্যালোচনা ও নতুন  ইস্যু ভিত্তিক ফ্লিপচার্ট ডিজাইন ও প্রিন্টিং এর জন্য ব্যবস্থাপনা , কারিগরি ও মাঠ পর্যায়ের ৪০ জন কর্মীকে নিয়ে ০১ দিনের কর্মশালা

 

ক) ফ্লিপচার্ট ডিজাইন

 

খ) ফ্লিপচার্ট প্রিন্টিং

 

নারী-পুরুষের বৈষম্য ও অনন্যা  সমস্যার উপর কর্মীদের ০২ দিনের প্রশিক্ষণ

 

জনসংগঠণকে টেকসই করার  জন্য সংগঠণের সক্ষমতা বৃদ্ধি বিষয়ে সিডিএ কর্মীদের ৩ দিনের প্রশিক্ষণ আয়োজন।

 

১০

 মাঠ পর্যায়ের ৩৪ জন কর্মীর  জন্য ”ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা উন্নয়ন ও বাজারে প্রবেশাধিকার বিষয়ক” ৩ দিনের কর্মী উন্নযন প্রশিক্ষন ।

 

১১

হিসাব সহকারী, গ্রাম সহায়ক এবং আঞ্চলিক সমন্বয়কারীদের ”হিসাব ব্যবস্থাপনা” বিষয়ক ৩ দিনের প্রশিক্ষন। 

 

১২

প্রধান কার্যালয় পর্যায়ে পাক্ষিক কর্মী সমন্বয় সভা- ৭২ টি ।

 

১৩

 আঞ্চলিক পর্যায়ে পাক্ষিক কর্মী সমন্বয় সভা- ৪৩২ টি ।

 

১৪

হিসাব বিভাগের ১২ জন কর্মীর ”ট্যালি সফট্ওয়ার” বিষয়ক ৭ দিনের দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষন।

 

১৫

সিডিএ’র ৪ জন কর্মীর জন্য বিদেশে প্রশিক্ষণ। ২ জন কর্মীর জাতীয় পর্যায়ে প্রশিক্ষন এবং ২০ জন জনসংগঠনের নেতৃবৃন্দ ও ৮ জন কর্মীর দেশের অভ্যন্তরে প্রেরণা সফর।

 

১৬

সিডিএ’র বিদ্যমান সকল নীতিমালা ও মানবসম্পদ উন্নয়ন এবং মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা বিষয়ক আঞ্চলিক পর্যায়ে কর্মীদের ওরিয়েন্টেশন প্রদান।

 

১৭

কৃষি শ্রমিকদের সমবায় ব্যবস্থাপনা বিষয়ে কর্মীদের ৩ দিনের সক্ষমতা উন্নয়ন প্রশিক্ষন।

 

১৮

বিশ্লেষনী প্রতিবেদন প্রস্তুত, কেস স্টাডি লিখন ও ডকুমেন্টশনের উপর কর্মীদের ৩ দিনের প্রশিক্ষন আয়োজন।

 

১৯

ডিজিটালাউজ ওআইও ভিত্তিক তথ্য সংরক্ষনের জন্য পিএমইএস বিভাগের ২ জন কর্মীর দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ,(এমআইএস সমন্বয়কারী ও কর্মসূচী কর্মকর্তা আইসিটি)

 

২০

বর্তমান প্রকল্প বাস্তবায়ন নির্দেশিকার উপর পর্যালোচনা সভা করে নতুন প্রকল্পে যে নতুন কাজ গ্রহণ করা হয়েছে তা সংস্থাপিত করে গাইডলাইনটি পরিশুদ্ধ করা।

 

 

ভূমি অধিকার বিষয়ক

 

২১

পাড়া ও গ্রামের ভূমিহীন মানুষ চিহ্নিত করা যারা এখনও সদস্য হননি তাদেরকে বিদ্যমান পাড়াভিত্তিক সমিতি ও গ্রামভিত্তিক জনসংগঠনের সদস্য হিসেবে অর্šÍভূক্ত করা ।

 

২২

জনসংগঠণের ভূমিহীন সদস্যদের সরকারী খাস জমি প্রাপ্তির জন্য আবেদন প্রদানে সহায়তা করা।

 

২৩

জনসংগঠণের নেতৃবৃন্দ ভূমিহীনদের খাস জমিতে প্রবেশাধিকার আন্দোলনকে বেগবান এবং   অবৈধভাবে দখলে রাখা ভুমি  থেকে ভূমিদস্যুদের উচ্ছেদ এবং সরকারী ভূমি উদ্ধারের জন্য সাংবাদিক সম্মেলনের আয়োজন করবে।

 

২৪

 বিশেষ দিবস উৎযাপনে মাধ্যমে ভূমিহীন জনগণকে তাদের ভূমি অধিকার বিষয়ে চেতনায়নে সহায়তা করা।

 

২৫

ভূমিহীন মানুষের মধ্যে খাস জমি দ্রুত বন্টন করার জন্য সমাবেশ ও র‌্যালী আয়োজন ও কর্তৃপক্ষের নিকট স্বারকলিপি প্রদান। 

 

২৬

জাতীয় ভূমি সেবা সপ্তাহ উৎযাপন (এপ্রিল-মে)

 

২৭

ভূমি অধিকার, ভূমি আন্দোলন ও জনকেন্দ্রিক ভূমি শাসন বিষয়ক  উপকরণ তৈরী ও প্রকাশনা।

 

২৮

ভূমি অধিকার আন্দোলনে ক্ষতিগ্রস্থদের আইনী সহায়তা প্রদান।

 

২৯

সমিতি ও জনসংগঠন পর্যায়ে বছরে ৫ টি আইনী সহায়তা বিষয়ক প্রচারনা। প্রতিটি প্রচারনায় ৪০ জন ভূমিহীন সদস্য ও নেতাদের আংশগ্রহন। ৩ বছরে ৬০০ জন ভূমিহীন সদস্য আইনী সেবা পাবে।

 

৩০

দিনাজপুর-ঠাকুরগাঁও জেলার প্যানেল আইনজীবিদের সাথে ষাম্মাাষিক সভা আয়োজন করা।

 

৩১

তথ্য অধিপরামর্শ ও পরিমাপ:

 

ক) নারীর ভূমিতে মালিকানা বিষয়ক সত্য ঘটনা উৎঘাটন, কেস ষ্টাডি ও মূল্যায়ন এবং এর সামাজিক, সাংষ্কৃতিক, রাজনৈতিক প্রভাব।

 

খ) সিডিএ’র কর্ম  এলাকা ৭ টি সংসদীয় আসনের ভূমিহীনতার অবস্থা নির্ধারন করা।

 

৩২

জনসংগঠনের স্তর ভিত্তিক সমন্বয় কমিটির সদস্যদের ভূমি অধিকার বিষয়ক আইনী শিক্ষা ও প্রশিক্ষন প্রদান।

 

৩৩

জেলা পর্যায়ে বিচারক ও ম্যাজিষ্টেটগনের সাথে আলোচনা সভা (ঠাকুরগাঁও ও দিনাজপুর জেলা)।

 

৩৪

জাতিয় মানবাধিকার কমিশনের সাথে ভূমি প্রশাসন বিষয়ক সেমিনার ।

 
 
 

 

কৃষি ভূমি সংস্কার

 

৩৫

সোলার প্রকল্পে সম্পর্কে উপজেলা প্রশাসন পর্যায়ে অবহিতকরন সভা।

 

৩৬

সিডিএ’র কর্মীদের সাথে সোলার প্রকল্প বিষয়ে অবহিতকরন সভা।

 

৩৭

পৃথক করা ৬০ টি জনসংগঠনের  সমবায়ে রুপান্তরের জন্য জনসংগঠনের নেতাদের প্রশিক্ষন। প্রত্যেক জনসংগঠন থেকে ২ জন করে মোট ১২০ জন সদস্য (জুলাই/১৯-জুন/২২)

 

৩৮

৪০ টি গ্রাম ভিত্তিক জনসমবায়ের জন্য সরকারী আইন, নীতিমালা ও সার্কুলারের উপর দিন ব্যাপি প্রশিক্ষন।

 

৩৯

গ্রাম ভিত্তিক জনসমবায়ী সদস্যদের ৩ দিন ব্যপী আর্থিক ব্যবস্থাপনার উপর প্রশিক্ষন (গত ফেজের ৪০টি জনসংগঠন যা জন সমবায়ে রূপান্তরিত হয়েছে)

 

৪০

নৃ-ত্বাত্তিক জনগোষ্ঠি এবং অন্যান্য সুবিধাবঞ্চিত মানুষের জন্য সম্বিলিত কৃষি খামার স্থাপন।

 

৪১

কর্ম এলাকার একটি নিদিষ্ট গ্রামে ৫০ জন নারী সদস্যকে নিয়ে জৈব সার প্রস্তুত বিষয়ক নারী উদ্দোক্তা সৃষ্টির উদ্যোগ গ্রহন।

 

৪২

দিনাজপুর-ঠাকুরগাঁও জেলার ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে প্রতিবন্ধী ফেডারেশনের সদস্যদের সাথে সভা আয়োজন।

 

৪৩

প্রতিবন্ধী ফেডারেশনের সদস্যদের সরকারী সেবা প্রাপ্তির জন্য বিভিন্ন আইন, নীতিমাল এবং প্রঞ্জাপনের উপর ২ দিন ব্যাপি প্রশিক্ষন প্রদান।

 

৪৪

প্রতিবন্ধী ফেডারেশন পূর্ণগঠন ও বিকল্প নেতৃত্ব সৃষ্টি বিষয়ক ১ দিনের অবহিতকরণ কর্মশালা।

 

৪৫

প্রতিবন্ধী ইস্যু বিষয়ে বাৎসরিক সরকারী ও বেসরকারী কর্মকর্তাদের সাথে আলোচনা সভা।

 

৪৬

সিডিএ’র কর্ম এলাকায় প্রতিবন্ধিদের সাথে যোগাযোগ স্থাপন করা।

 

৪৭

ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে সিডিএ বার্তা প্রকাশ ১০০০ কপি।

 

৪৮

মাসিক ভিত্তিতে জনচেষ্টা প্রকাশ ১০০০০ কপি।

 

৪৯

জাতিয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ভূমি অধিকার ও কৃষি ভূমি সংস্কার বিষয়ে নেটওর্য়াকিং ফি প্রদান।

 

৫০

পিএলএনেট সদস্যদের নিয়ে গরীব মানুষের ভূমি অধিকার ও নীতিমালা পরিবর্তন বিষয়ক আলোচনা সভা অনুষ্ঠান।

 

৫১

জেলা পর্যায় ভূমিতে নারীর অধিকার এবং উত্তরাধিকার বিষয়ক গ্রামীন নারীদের সমাবেশ ১ টি।

 

কোভিড-১৯ এ লক ডাউন সময়ে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করন

 
৫২

কোভিড-১৯ এ ইউনিয়ন অনুসারে পিওস সাপ্লাই চেইন গঠন করা

 

৫৩

কোভিড-১৯ এর জন্য মাসিক সমন্বয় সভা ও ওরিয়েন্টেশন এর আয়োজন করা।

 

৫৪

কোভিড-১৯ বিষয়ে সংসদীয় এলাকভিত্তিক জন নারী ঐক্য পরিষদ সমন্বয় সভা

 

 

ঙ. প্রত্যাশিত ফলাফল (প্রত্যেক ফলাফল গুনবাচক, সংখ্যাবাচক এবং সময়ের (ছছঞ) ভিত্তিতে নিদির্ষ্ট করুন) ঃ

#	প্রকল্পের ৩ বছর সময়ের মধ্যে প্রকল্প এলাকায় ১,৬০০ ভূমিহীন পরিবার জনসংগঠনের মাধ্যমে ঐক্য গড়ে তুলবে এবং আইনগতভাবে খাস জমি, খাস পুকুর এ অভিগম্যতা নিশ্চিত করবে, যার মধ্যে ১২৫ নারী পরিবার প্রধান এবং ৫০জন প্রতিবন্ধীী পরিবার সম্পৃক্ত থাকবে। 
# প্রকল্পের ৩ বছর সময়ের মধ্যে প্রকল্প এলাকায় জনসংগঠনের আওতাভুক্ত কমপক্ষে ৬৪০০সদস্য (নারী-পুরুষ) স্থানীয় সরকার এর সেবা সমুহ যেমনঃ ভিজিডি, ভিজিএফ, বয়স্ক ভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতা, সেনিটারী পায়খানা, টিউবওয়েল ইত্যাদি প্রাপ্তিতে অভিগম্যতা লাভ করবেন।
# প্রকল্পের ৩ বছর সময়ের মধ্যে প্রকল্প এলাকায় সিডিএ কর্তৃক পূর্ববর্তী প্রকল্প ফেজে নির্মিত ৭৭ টি গ্রাম ভিত্তিক জনসংগঠন সিডিএ’র জনসংগঠনের ধাপ অনুযায়ী অংশীদারিত্ব মূলক সক্ষমতা যাচাই সাপেক্ষে স্বনির্ভর এবং স্বাধীন গ্রাম ভিত্তিক জনসংগঠন হিসেবে আতœপ্রকাশ করবে।
# প্রকল্পের ৩ বছর সমযের মধ্যে প্রকল্প এলাকায় জৈব সার (হিপ,পীট,ভার্মি) উৎপাদনের জন্য একটি নিদিষ্ট গ্রামে ৫০ জন নারী উদ্দ্যোক্তার সৃষ্টি হবে।
# প্রকল্পের ৩ বছর সময়ের মধ্যে পৃথকীকরণ জনসংগঠণের মধ্য থেকে ৬০টি জনসংগঠণ সমবায়ে নিবন্ধিত হবে।
# প্রকল্পের ৩ বছর সময়ের মধ্যে প্রকল্প এলাকায় শতকরা ১০ ভাগ জনসংগঠনের ইউনিয়ন কমিটির সদস্যরা ইউনিয়ন উন্নয়ন সমন্বয় কমিটিতে সক্রিয় ভাবে তাদের অংশগ্রহন নিশ্চিত করবে।
# প্রকল্পের ৩ বছর সময়ের মধ্যে প্রকল্প এলাকায় ৬০০ ভূমিহীন পরিবার খাস জমিতে বসতভিটা নির্মাণের জন্য বন্দোবস্তের আবেদন উপজেলা খাস জমি বন্দোবস্ত কমিটির নিকট প্রেরণ করবে।
# প্রকল্পের ৩ বছর সময়ের মধ্যে প্রকল্প এলাকায় ৪০০ ভূমিহীন পরিবার কৃষি খাস জমি বন্দোস্তর আবেদন উপজেলা খাস জমি বন্দোবস্ত কমিটির নিকট প্রেরণ করবে।
# প্রকল্পের ৩ বছর সময়ের মধ্যে প্রকল্প এলাকায় ৬০০ ভূমিহীন পরিবার তাদের মৎস্যজীবী সমিতির মাধ্যমে সরকারী পুকুর বন্দবস্ত নিয়ে মৎস্য চাষ করবে।
# প্রকল্পের ৩ বছর সময়ের মধ্যে প্রকল্প এলাকায় জনসংগঠনের সদস্যরা কৃষি-ভূমি সংস্কার বিষয়ে ৬ টি স্মারকলিপি স্থানীয় সংসদ সদস্যের নিকট প্রেরণ করবেন।
# প্রকল্পের ৩ বছর সময়ের মধ্যে প্রকল্প এলাকায় জনগনের অধিকার সংশ্লিষ্ট বিষয়ে ২০০ টি স্মারকলিপি স্থানীয় প্রশাসনের নিকট প্রেরণ করবেন।
# প্রকল্পের ৩ বছর সময়ের মধ্যে প্রকল্প এলাকায় প্রশিক্ষিত জনসংগঠনের সদস্যদের মধ্যে শতকরা ২০ ভাগ সদস্য জৈব কৃষি চর্চা করবেন।