লগ ইন
 

Logo

Good Neighbors এর সেবা সমূহ

Income Generation Activity

GNB focuses on income-generating activities to assist vulnerable groups(women)for the sustainable establishment of their development, which can be undertaken in or near their home. The main purpose of the IG activity is to make women self-reliant and raise them as an income generator, who can improve their family conditions and can educate children.

Main activity of income generation sector is to promote the strategy by making the activity more profitable and independent as a business. It is the formation of revolving the investment fund that finances promising IG activities. The fund is owned and managed by the community to nurture the growth of business entities that create capital in the community. IGA goal is to develop sustainable economy among the target people by reducing poverty, enhancing business capacity, promoting IG group and involve them in different IG activities, increasing the leadership and decision-making skill of the target group, enhancing livelihood status by empowering women’s in Income generation activities.

The main motivation for the development of women and their own reinforcement will be through the development of income generation activities. IGAs tend to give women a higher status within the family which indicates the greater amount of income under women's control, the greater amount devoted to their children's education health and nutrition. In terms of rural poverty reduction and promotion of rural economy, income generation activities empower women and set up consolidation between their needs and problems.

GNB’s IG activities is running under the umbrella of co-operative and operating in to two ways, individually share and savings by using the loan and group base IG activities by using the fund.

Currently, almost 18,000 women are involved with GNB's IG program to become solvent through contributing in the family income. In Birganj & Bochaganj Upazila more than 1800 women are involved with different types of income generation activities.

শিশু উন্নয়ন

শিশুর শারীরিক মানসিক সামাজিক এবং শিক্ষাগ্রহণকালীণ সুরক্ষা দেবার মধ্য দিয়ে লক্ষিত শিশুর মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করাই হলো শিশু উন্নয়ন কর্মসূচির মূল উদ্দেশ্য। দেশের প্রচলিত পাঠ্যক্রমের ভিত্তিতে প্রাক-প্রাথমিক প্রাথমিক এবং মাধ্যমিক শিক্ষা দিয়ে গুডনেইবারস্ বাংলাদেশ শিশুকে উচ্চমাধ্যমিক ও উচ্চতর শিক্ষার জন্য সুযোগ করে দিতে চায়।

মৌলিক পুষ্টি, সার্বক্ষণিক স্বাস্থ্যকর্মীর মাধ্যমে স্বাস্থ্যপরিচর্যা, প্রয়োজনীয় ঔষধের সরবরাহ এবং স্বাস্থ্যবিষয়ক শিক্ষার মাধ্যমে গুড নেইর্বাস শিশুর জন্য নিরাপত্তা-বেষ্টনী তৈরি করতে চায়। এউদ্দেশ্যকে বাস্তবায়ন করার জন্য যোগ হয়েছে নিরাপদ পানি এবং নিরাপদ পায়খানা কর্মসূচি। শিশুর নিরাপদ আবাসের জন্যও গুডনেইবারস্ বাংলাদেশ প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দেয়।

গুডনেইবারস্ বাংলাদেশ জাতিসংঘ ঘোষিত শিশু অধিকার সনদের পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন চায়। শিশুদের সার্বিক উন্নয়নের জন্য শিশুদের সংগঠিত করা এবং তাদের অধিকার বাস্তবায়ন করার কোন বিকল্প নেই। আর, এই সত্যকে সামনে রেখে জিএনবি সরকারের পাশাপাশি প্রতিটি ‘কমিউনিটি ডিভেলপমেন্ট প্রজেক্ট’ (সিডিপি) শিশুদের সংগঠিত করে অধিকার বাস্তবায়ন জন্য কাজ করে যাচ্ছে। শিশু পরিষদ হচ্ছে তারই একটি বহিঃপ্রকাশ। এর মাধ্যমে শিশুরা তাদের অধিকার ও চাহিদার কথা বলার সুযোগ পাবে। সেই সাথে তারা একত্রিত হয়ে আনন্দ করা ও নিজেদের নেতৃত্বের গুণাবলীর বিকাশের সুযোগ পাবে। জন্ম নিবন্ধন শিশু অধিকারের প্রথম দলিল, তাই শতভাগ জন্ম নিবন্ধন করা গুডনেইবারস্ বাংলাদেশের প্রথম অগ্রাধিকার। এছাড়াও শিশু বিবাহ প্রতিরোধের জন্য গুডনেইবারস্ বাংলাদেশ কাজ করে যাচ্ছে।  

শিশু উন্নয়ন কর্মসূচিতে ৩টি প্রধান সাব-প্রোগ্রাম রয়েছে: শিশু শিক্ষা, শিশু স্বাস্থ্য এবং শিশু অধিকার। শিশু শিক্ষার মধ্যে রয়েছে, প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা, প্রাথমিক শিক্ষা, মাধ্যমিক শিক্ষা, শিশু পাঠাগার এবং শিশু কল্যাণ তহবিল। শিশু স্বাস্থ্যের মধ্যে রয়েছে মৌলিক পুষ্টি, প্রাথমিক স্বাস্থ্য, স্বাস্থ্যসম্পর্কিত শিক্ষা ও সচেতনতা, শিশুর স্বাস্থ্য পরীক্ষা এবং নিরাপদ পানি ও নিরাপদ টয়লেট কর্মসুচি। শিশু অধিকার সাব-প্রোগ্রামের মধ্যে রয়েছে শিশু পরিষদ, শিশু অধিকার নিয়ে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দিবস পালন এবং জন্মনিবন্ধন অভিযান, শিশুবিবাহ প্রতিরোধ।

শিশুদের শাররিক, মানসিক ও সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য বিভিন্ন কমিটি কাজ করছে । শিশু অধিকার রক্ষক কমিতি, শিশু সুরক্ষা কমিশন ইত্যাদি ।

বিরগঞ্জ সিডিপির আওতায় ১৪৭৬ জন শিশুকে স্কুলের জাবতিও উপকরন যেমনঃ খাতা, কলম, স্কুল বাগ, স্কুল ড্রেস, ছাতা সহ জাবতিও উপকরন দেওয়া হয় । এতে করে শিশুরা আনান্দের সাথে পরা লেখা করতে পারছে, ঝরেপরা রোধ হচ্ছে । সকল শিশু যাতে নির্দিষ্ট লক্ষ্য থাকে এবং সে লক্ষ্যকে সামনে রেখে জীবন গোড়তে পারে সে জন্যে "আমি হতে চাই " নামে একটি প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে । এখানে শিশুদের বিভিন্ন পেশা সম্পর্কে ধারনা দেয়া হয় । যা থেকে তারা ভবিষ্যতের স্বপ্ন দেখে, তার ছবি আঁকে ।

নারী উন্নয়ন

শিক্ষা এবং স্বাস্থ্য খাতে দেশের নারীদের অধিকার অনেকটাই অর্জিত হলেও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে নারীর অংশগ্রহণ এখনও শিক্ষকতা ও সেবিকার পেশায় সীমিত হয়ে আছে। গুডনেইবারস্ বাংলাদেশ দেশের তৃণমূল পর্যায়ের নারীগোষ্ঠীকে বিভিন্ন কমিউনিটি-ভিত্তিক সংগঠনের মাধ্যমে সংগঠিত করে তাদের মৌলিক অধিকারের যোগান দিতে চায়। গুডনেইবারস্ বাংলাদেশ প্রায় প্রতিটি প্রকল্পেই গঠন করেছে সমবায় সমিতি যার সকল সদস্য নারী এবং পরিচালনার দায়িত্বেও রয়েছেন নারী। নারী সদস্যরা তাদের আয়বৃদ্ধিমূলক উদ্যোগে আর্থিক সহায়তা পাবে এই সমিতি থেকে। একই সাথে গুডনেইবারস্ বাংলাদেশ তাদেরকে দেবে যন্ত্রপাতি, প্রযুক্তি ও ধারণাগত সহায়তা। বিভিন্ন প্রকল্পে পরিচালিত সেলাই ও কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কমর্সুচিতে সমবায়ের সদস্যদেরকে যুক্ত করা হয়।

নারী উন্নয়ন কর্মসূচির তাৎক্ষণিক উদ্দেশ্যটি হলো: সাক্ষরতা, কর্মমুখী প্রশিক্ষণ এবং বিভিন্ন কাজে সম্পৃক্ত করে নারীর সক্ষমতা বৃদ্ধি করে তাদের পারিবারিক আয়বৃদ্ধিতে সাহায্য করা এবং একই সাথে প্রতিষ্ঠানের কর্মসূচি বাস্তবায়নের দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত করে তোলা।

সিডিসির মাধ্যমে সংগঠিত নারী সমাজ ইতিমধ্যেই তাদের অধিকারের কথা বলতে শিখেছে। গুডনেইবারস্ চায় অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে যুক্ত করার পাশাপাশি বিভিন্ন সচেতনতামূলক কর্মশালার মাধ্যমে আরও অধিকার সচেতন করে তোলা।women at work

নারী উন্নয়নের ৩টি সাব-প্রোগ্রাম হলো: নারীর ক্ষমতায়ন, সমবায়-ভিত্তিক আয়বৃদ্ধি এবং নারীর প্রজনন স্বাস্থ্য। নারীর ক্ষমতায়ন, নারীর সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং নারী অধিকারমূলক কর্মসূচি নিয়ে পরিকল্পিত হয়েছে নারীর ক্ষমতায়ন সাব-প্রোগ্রামটি। সমবায়-ভিত্তিক আয়বৃদ্ধির মধ্যে রয়েছে সমবায়ের মাধ্যমে আয়বৃদ্ধি কর্মসূচি এবং গুডনেইবারস্ সমবায়ের পরিচালনা।

যে দুটি জনগোষ্ঠীকে গুডনেইবারস্ বাংলাদেশ বিপদাপন্ন জনগোষ্ঠী হিসেবে বিবেচনা করে তাদের মধ্যে দ্বিতীয়টি হলো নারী। জিএনবি নারী কে একটি কর্মক্ষম ও অধিকার সচেতন জনগোষ্ঠী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করে লক্ষিত কমিউনিটিকে টেকসই উন্নয়নের জন্য প্রস্তুত করেতুলতে চায়।

যুব উন্নয়ন

মূলত শিশু ও নারী উন্নয়ন কর্মকা-কে জোরদার করার জন্যই যুব উন্নয়ন কর্মসূচি, যার মাধ্যমে লক্ষিত কমিউনিটির যুব সম্প্রদায়কে কর্মমুখী প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। একই সাথে স্বেচ্ছাসেবক কর্মসূচির মাধ্যমে তাদেরকে প্রতিষ্ঠানের সামাজিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণের সুযোগ দেওয়া হয়। যুব উন্নয়ন কর্মসূচির জন্য নারী অংশগ্রহণকারীকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়।

গুডনেইবারস্ বাংলাদেশ-এর বিভিন্ন প্রকল্পে শুরু থেকেই সেলাই প্রশিক্ষণ ও কম্পিউটার কর্মসূচি পরিচালিত রয়েছে। তাছাড়া যুব-যুবতিদেরকে প্রকল্প এলাকার চাহিদা মোতাবেক বিভিন্ন কর্মমুখী প্রশিক্ষণে যুক্ত করা হয়। আগামি বছরগুলো থেকে ইংরেজি প্রশিক্ষণও যুক্ত হবে।

যুবউন্নয়ন কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ এবং স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবক সংগঠন। কম্পিউটার প্রশিক্ষণ, স্পোকেন ইংলিশ এবং চাহিদাভিত্তিক কর্মমুখী প্রশিক্ষণ নিয়ে পরিকল্পিত হয়েছে ‘বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ’ কর্মসূচিটি। স্বেচ্ছাসেবক কর্মসূচির প্রধান বিষয় হলো স্বেচ্ছাসেবক সংগঠন এবং বার্ষিক স্বেচ্ছাসেবক সম্মেলনের আয়োজন করা।Computer Training

স্বেচ্ছাসেবক কর্মসূচিতে প্রকল্পের মোট শিশুর ২% অনুযায়ি স্বেচ্ছাসেবকের সংখ্যা নির্ধারণ করা হবে: যেমন ১০০০ শিশুর একটি প্রকল্পে ২০ জন স্বেচ্ছাসেবক থাকবেন।  কমপক্ষে ৫০% স্বেচ্ছাসেবক নারী, যারা আসবেন প্রথমত স্পনসরড শিশুর ভাইবোন ও প্রকল্পের নিকটবর্তী জনগোষ্ঠী থেকে। প্রতি ১০ স্বেচ্ছাসেবকের জন্য একজন দলনেতা এবং কমপক্ষে ৫১% দলনেতা আসবেন নারী স্বেচ্ছাসেবক থেকে। 
বর্তমানে ৪২০ জন সেচ্ছ্বাসেবক এই যুবউন্নয়ন কর্মসূচির অধীনে গুডনেইবারসের ১৩ কর্মএলাকায় নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছে। এই সেচ্ছ্বাসেবদের মধ্যে থেকে গত জুলাই ২০১৩ – এ গঠন করা হয়েছে ১১ সদস্য বিশিষ্ট জিএনবি জাতীয় যুব পরিযদ। গুডনেইবারস্ বিশ্বাস করে এই যুব পরিযদের মাধ্যমে যুবক-যুবতীদের নেতৃত্বগুন বিকশিত হবে।